সুনামগঞ্জ , বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫ , ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
চিরগৌরবে সমুজ্জ্বল মহান বিজয় দিবস আজ হাওরে হানাদারদের নৌ-যোগাযোগ ভেঙে দিয়েছিল দাসপার্টি তাহিরপুরে সেতুর কাজ ফেলে চলে গেছেন ঠিকাদার কোটি টাকার মার্কেট এখন গরু-ছাগলের বিচরণক্ষেত্র হাদির সিটিস্ক্যান রিপোর্টে মস্তিস্কের আরও অবনতি বিনম্র শ্রদ্ধায় শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণ বিচার বিভাগ কখনো পুরোপুরি স্বাধীনতা পায়নি ‎আল আকসা কিন্ডারগার্টেনের বার্ষিক ফলাফল ঘোষণা যেকোনও মূল্যে দেশে নির্বাচন হতে হবে : তারেক রহমান পিআইসি গঠনে গৌরারং ও কাঠইর ইউনিয়নে গণশুনানি সুনামগঞ্জের ১২০ কিলোমিটার সীমান্তে রেড অ্যালার্ট জারি সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিজিবির নিরাপত্তা জোরদার ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরছেন তারেক রহমান স্বামী-সৎ ছেলের বিরুদ্ধে প্রবাসী নারীর অভিযোগ, জমি না দিলে প্রাণে মারবে আঙ্গারুলি হাওরের ফসল রক্ষায় বাঁধ মেরামতের দাবি দুটি হাতের রগ কর্তন, ১৮ বছর ধরে ন্যায় বিচারের আশায় প্রতিবন্ধী সহিবুর ‘সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক উত্তরণ’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক সুনামগঞ্জে রিটার্নিং-সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হলেন যারা তফসিলকে স্বাগত জানালো জামায়াত জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট ১২ ফেব্রুয়ারি

চিরগৌরবে সমুজ্জ্বল মহান বিজয় দিবস আজ

  • আপলোড সময় : ১৬-১২-২০২৫ ০৯:৩৬:৩২ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৬-১২-২০২৫ ০৯:৩৬:৩২ পূর্বাহ্ন
চিরগৌরবে সমুজ্জ্বল মহান বিজয় দিবস আজ
সুনামকণ্ঠ ডেস্ক :: এই দেশের সব মানুষ চিরকাল গর্ববোধ করবে যে দিনটির জন্য, সেটি আজকের এই দিন- ১৬ ডিসেম্বর। ১৯৭১ সালের এই দিনে পৃথিবীর মানচিত্রে জাতি নিজেদের জন্য বাংলাদেশ নামের একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশের নাম সংযোজিত করেছিল এক বীরত্বপূর্ণ সংগ্রামে বিজয় অর্জনের মধ্য দিয়ে। আজ মহান বিজয় দিবস। পাকিস্তানের নৃশংস হানাদার বাহিনী ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে যখন এ দেশের ঘুমন্ত নিরস্ত্র সাধারণ মানুষের ওপর ট্যাংক-কামানের মতো ভয়ংকর মারণাস্ত্র নিয়ে গণহত্যার পৈশাচিকতায় মেতে উঠেছিল, তখন থেকেই শুরু হয়েছিল প্রতিরোধ সংগ্রাম। দেশের বীর সন্তানেরা যুদ্ধের ময়দানে ছুটে গিয়েছিলেন শত্রুর মোকাবিলায়। জীবনের মায়া তাঁদের কাছে ছিল তুচ্ছ। তাঁদের ছিল না যুদ্ধের প্রশিক্ষণ, ছিল না কোনো উন্নত সমরাস্ত্র। আক্ষরিক অর্থেই যাঁর কাছে যা ছিল, তা-ই নিয়েই দেশের বীর সন্তানেরা শত্রুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে মরণপণ লড়েছিলেন মুক্তির সংগ্রামে। দীর্ঘ ৯ মাস হানাদার পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মতো এক শক্তিমান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অসম যুদ্ধ করেছিলেন দেশের সব ধর্ম, বর্ণ, ভাষার বীর সন্তানেরা। ৩০ লাখ মানুষের প্রাণ, ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রম আর বিপুল সম্পদহানির ভেতর দিয়ে মুক্তির সংগ্রামে সফল হয়েছিলেন মুক্তিযোদ্ধারা। ছিনিয়ে এনেছিলেন চূড়ান্ত বিজয়। জাতিকে মুক্ত করেছিলেন পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে। এই ডিসেম্বরের কুয়াশাঢাকা বাংলার আকাশে উদিত হয়েছিল স্বাধীনতার সূর্য, উড্ডীন হয়েছিল লাল-সবুজ পতাকা। বাতাসে অনুরণন তুলেছিল অগণিত কণ্ঠের সুর “আমার সোনার বাংলা/ আমি তোমায় ভালোবাসি...।” আজকের দিনটি তাই একদিকে যেমন এ দেশের মানুষের কাছে চিরকালের, চিরগৌরব ও আনন্দের; তেমনি একই সঙ্গে স্বজন হারানোর বেদনাতেও নীল। জাতি আজ এই বিজয়ের আনন্দের দিনে গভীর কৃতজ্ঞতা ও পরম শ্রদ্ধায় স্মরণ করবে দেশের স্বাধীনতার জন্য জীবন উৎসর্গকারী বীর সন্তানদের। স্মৃতিসৌধ ভরে যাবে অগণিত মানুষের নিবেদিত শ্রদ্ধার ফুলে ফুলে।

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স